উইম্যান ভয়েস
  • ভিডিও ·
  • ইন্টেরিয়র ·
  • ফ্যাশন ·
  • বাজার ·
  • রান্না ·
  • সাজগোজ
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
  • নারী প্রতিদিন
    • নারীবাদ
    • রাজনীতি
    • নারী বিশ্ব
    • পুরুষপক্ষ
    • ক্যাম্পাস-পড়াশোনা
    • সারভাইভর স্টোরি
    • বিজনেস
    • আইন আদালত
    • ক্যারিয়ার-চাকরি
    • আইনি পরামর্শ
    • অপরাধ
    • খেলা
    • ধর্ম কথা
  • লাইফস্টাইল
    • বেড়ানো
    • ইন্টেরিয়র
    • ফ্যাশন
    • কেনাকাটা-বাজার
    • রান্না
    • সাজগোজ
  • সম্পর্ক
    • স্বীকারোক্তি
    • কানে কানে
    • পজেটিভ প্যারেন্টিং
  • স্বাস্থ্যকথা
    • ফিটনেস
    • মাতৃত্ব
    • মানসিক স্বাস্থ্য
    • শরীর স্বাস্থ্য
    • শিশুর যত্ন
  • বিনোদনের জগৎ
    • টেলিভিশন
    • ঢালিউড
    • বলিউড
    • বিবিধ
    • মঞ্চ
    • হলিউড
  • সাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
    • প্রবন্ধ
    • বিবিধ
  • English
কোনো ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
  • নারী প্রতিদিন
    • নারীবাদ
    • রাজনীতি
    • নারী বিশ্ব
    • পুরুষপক্ষ
    • ক্যাম্পাস-পড়াশোনা
    • সারভাইভর স্টোরি
    • বিজনেস
    • আইন আদালত
    • ক্যারিয়ার-চাকরি
    • আইনি পরামর্শ
    • অপরাধ
    • খেলা
    • ধর্ম কথা
  • লাইফস্টাইল
    • বেড়ানো
    • ইন্টেরিয়র
    • ফ্যাশন
    • কেনাকাটা-বাজার
    • রান্না
    • সাজগোজ
  • সম্পর্ক
    • স্বীকারোক্তি
    • কানে কানে
    • পজেটিভ প্যারেন্টিং
  • স্বাস্থ্যকথা
    • ফিটনেস
    • মাতৃত্ব
    • মানসিক স্বাস্থ্য
    • শরীর স্বাস্থ্য
    • শিশুর যত্ন
  • বিনোদনের জগৎ
    • টেলিভিশন
    • ঢালিউড
    • বলিউড
    • বিবিধ
    • মঞ্চ
    • হলিউড
  • সাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
    • প্রবন্ধ
    • বিবিধ
  • English
কোনো ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
উইম্যান ভয়েস
কোনো ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন

একটি দেবশিশু ও মায়ের ডেথ ডিক্লোরেশন

`ভোরের প্রথম রোদ বাচ্চাটার মুখের ওপর পড়ল সেই আলোতে তাকে দেবশিশুর মতো দেখাচ্ছে'

তাসনিয়া আহমেদ by তাসনিয়া আহমেদ
১৪ ডিসেম্বর ২০২০
0
লেখক তাসনিয়া আহমেদ

লেখক তাসনিয়া আহমেদ

Share on Facebook

একটি দেবশিশু ও মায়ের ডেথ ডিক্লোরেশন

গাইনির আজকের নাইটটা তুফানের মতো যাচ্ছে।

একটার পর একটা খারাপ রোগী আসছে। সিজার করতেই হবে, নইলে বাচ্চা-মা দুজনেই ঝুঁকিতে থাকবে, শুধু এইরকম রোগীই আছে তেরো জন; আর লেবার রুমে যারা নরমাল ডেলিভারির জন্য অপেক্ষা করছে, তারা তো আছেই! দেরি করলে বাচ্চা বাঁচানো যাবে না এইরকম রোগী আছে সাতজন। আমাদের সার্জন মাত্র দুই জন; ওটি টেবিলও মাত্র দুইটা। একটার পর একটা অপারেশন হচ্ছে, যন্ত্রের মতো কাজ করে যাচ্ছেন আপুরা। অ্যাডমিশন রুমে অদ্রিজা একজনের পর একজন রোগী রিসিভ করেই যাচ্ছে। বসে এক কাপ চা খাবে, সেই সময়টাও সে পাচ্ছে না। দুই সার্জন আপুর সাথে যন্ত্রের মতো অ্যাসিস্ট করে যাচ্ছি আমি আর অভি। ওটি চলাকালীন যতোবার অভির সাথে চোখাচোখি হলো, ততোবার সে আমার দিকে তাকিয়ে অসহায় দৃষ্টি বিনিময় করলো। আমি সেই দৃষ্টির অর্থ জানি। গত চার ঘণ্টা ধরে আমরা টানা অপারেশন থিয়েটারে কাজ করছি। বেচারা সিগারেট খাওয়ার সময় পায়নি। রাত দুইটা-তিনটার দিকে একবার ক্যান্টিনে গিয়ে সিগারেট খেতে না পারলে অভির মাথা কাজ করে না।

 

আমার পা ব্যথা হয়ে গেছে। একটু চা খাওয়া দরকার। ডয়েন’স রিট্রাক্টর নামক যন্ত্র দিয়ে রোগীর পেটের সব মাংস তুলে ধরে আছি। রোগীর স্বাস্থ্য খুবই ভালো, খাঁটি বাংলায় এইরকম গড়নের মানুষকে এক কথায় ‘মোটা’ বলা হয়। তার চর্বি-মাংসসমেত পেটের চামড়া এক দিকে এক ভাবে ধরে রাখতে রাখতে আমার হাত অবশ হয়ে যাচ্ছে। অন্যমনস্ক হয়ে একটু ঢিল দিয়েছি কি দিইনি, সালমা আপু ধমক দিয়ে বললেন, “কী রে! হাতে শক্তি নাই, নাকি?”

আপুর কোনো দোষ নেই, তিনিও গত চার ঘণ্টা টানা সার্জারি করছেন। সাথে সাথে বললাম, ‘আপু সরি।’

আপু সুন্দর করে হাসলেন। বললেন, ‘আরেকটু কষ্ট কর আপু, আর এক ঘণ্টা কাজ করলেই দেখবি একটু বসার সময় পাবি।’

বাচ্চাটাও বেশ বড়সড়ই হয়েছে। তাকে টেনে বের করতে গিয়ে আমাদের দুইজনেরই ঘাম ছুটে গেছে। অপারেশন শেষে আপু নিজেই বললেন, ‘অনেক কাজ করছিস। চল চা খেয়ে আসি। নইলে পরেরটায় দাঁড়ায়ে থাকতে পারবি না।’

চা খাওয়ার এক ফাঁকে একটু লেবার রুমে উঁকি দিয়ে এলাম। লেবার রুমে আজকে ডিউটি বিভার। ছয় জন প্রসব-যন্ত্রণায় কাতর মহিলা ছয়টা বেডে শুয়ে কাতরাচ্ছে। বিভা একটু পরপর তাদের পরীক্ষা করে দেখছে, কার কতোক্ষণ পরে বাচ্চা হবে। তার জামার হাতায় রক্ত লেগে আছে। কারো ডেলিভারি করাতে গিয়েই লেগেছে। গেলো বেচারির সুন্দর জামাটা!

 

অভি সিগারেট খেতে গেছে। মরিয়ম আপুও আমাদের সাথে চা খেতে বসেছেন। এইটুকু চা-বিরতিতেও তিনি বসে নেই।রোগীর লিস্ট মিলিয়ে দেখছেন, কাকে আরেকবার পরীক্ষা করা লাগবে, এরপর ওটি টেবিলে কাকে তোলা হবে, কার ব্লাড প্রেসারটা আরেকবার মাপা লাগবে- সব ওই এক কাপ চা খেতে খেতে আরেকবার চেক করলেন। সালমা আপু আর মরিয়ম আপুর অক্লান্ত পরিশ্রম করার ক্ষমতা দেখে আমি মাঝে মাঝে অবাক হয়ে যাই। কী দিয়ে তৈরী এই মানুষগুলি?

 

ভোর সাড়ে চারটার দিকে আমাদের জমে থাকা রোগীদের অপারেশন শেষ হলো। নরমাল ডেলিভারি যাদের হওয়ার, মোটামুটি সবারই হয়ে গেছে। যাদের হয়নি, সকালের আগে হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এই সময়টায় ক্লান্তি এসে জেঁকে ধরে। কাজের মধ্যে থাকলে ক্লান্তি টের পাওয়া যায় না। অদ্রিজা সারা রাত রোগী রিসিভ করে এখন টেবিলের ওপর মাথা রেখেই ঘুমিয়ে পড়েছে। বিভাও চুপচাপ টেবিলে মাথা রেখে শুয়ে আছে, যেকোনো মুহূর্তে ঘুমিয়ে পড়বে। সালমা আপু নরম সুরে আমাকে বললেন, ‘একটু চোখ বন্ধ করে থাক। আমরা জেগে আছি।’ আমি জানি আপুরা জেগে থাকবেন। উনারা জেগে থাকেন বলেই এই এতো বড় হাসপাতালে রোগীরা নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারে।

 

আমারও চোখ লেগে এসেছিলো। মরিয়ম আপুর কণ্ঠ শুনে ঘুম ভেঙে গেলো। আপু অদ্রিজাকে ডাকছেন, “এই অদ্রিজা, বাইরে ট্রলি আসছে, মানে রোগী খারাপ।  এক্ষুনি ওঠ, দেখ কী অবস্থা। আমি আসতেসি।” ঘুমচোখে মোবাইলের দিকে তাকালাম। পাঁচটা বাজতে পাঁচ মিনিট বাকি। এই সময়ের রোগী মানেই খারাপ রোগী। অদ্রিজার সাথে আমিও বাইরে এলাম রোগী রিসিভ করতে।

 

‘এই পার্টিতে ঘাপলা আছে। বাসায় চেষ্টা করে আনসে। এখন রোগীর অবস্থা খারাপ বলে না পেরে হাসপাতালে আনসে’

ট্রলির ওপর শুয়ে আছে অপূর্ব রূপবতী একটা মেয়ে। অল্পবয়সী, প্রথম বাচ্চা বোধহয় এবার। চোখ বন্ধ তার। পরীক্ষা করে বুঝলাম, জ্ঞান নেই। রোগীর সাথে এসেছে এক দল মানুষ। স্বামী, শ্বশুর, শ্বাশুড়ি, ননদ, দেবর- আরো কে কে যেন। অদ্রিজা পালসে হাত দিয়েই চমকে উঠলো। ঝড়ের গতিতে প্রেসার মেপে আমাকে বললো, “আপুকে গিয়ে বল বিপি নাই!” আমি দৌড়ে গিয়ে আপুদের ডেকে আনলাম। রোগীর লোককে বারবার আপু জিজ্ঞেস করছেন, কী হয়েছে, কয়দিনের গর্ভবতী, কতোক্ষণ ধরে রোগীর ব্যথা- এক একজন এক একরকম উত্তর দিচ্ছে। সালমা আপু আমার পাশে দাঁড়ানো। আস্তে করে বললেন, “এই পার্টিতে ঘাপলা আছে। বাসায় চেষ্টা করে আনসে। এখন রোগীর অবস্থা খারাপ বলে না পেরে হাসপাতালে আনসে।” মরিয়ম আপুকে দেখলাম রোগীর স্বামীকে আলাদা করে ডেকে কথা বলছেন। সালমা আপু অভিকে পাঠালেন আমাদের ফান্ডে থাকা স্যালাইন আনতে। আগে রোগী বাঁচাতে হবে।

 

‘তার স্বামীর কাছ থেকে জানা গেছে, এটা তাদের দ্বিতীয় সন্তান। প্রথম সন্তানের সময় সিজার করা হয়েছিলো’

রোগী শ্বাস নিচ্ছে খুব ধীরে। যেকোনো সময় যেকোনো কিছু একটা হয়ে যাবে। তার স্বামীর কাছ থেকে জানা গেছে, এটা তাদের দ্বিতীয় সন্তান। প্রথম সন্তানের সময় সিজার করা হয়েছিলো। এবার তারা ভেবেছে বাড়িতেই চেষ্টা করে নরমাল ডেলিভারি করাবে। রোগীর ব্যথা গতকাল সকাল থেকে। সন্ধ্যা পর্যন্ত ব্যথা থাকার পরেও যখন কিছু হয়নি, তারা একজন দাই বা ওরকম কাউকে ডেকে এনেছে। সে এসে কী একটা ইঞ্জেকশন দিয়েছে শিরায়, এরপর ব্যথা তীব্র থেকে তীব্রতর হয়েছে। কিন্তু তবু বাচ্চা হয়নি। রাত দুইটার পর থেকে রোগী আস্তে আস্তে নিস্তেজ হতে শুরু করেছে। তারা এরপর রওয়ানা দিয়ে হাসপাতালে পৌঁছেছে ভোরবেলা!

 

মেয়েটার দুই হাতে দুইটা আর দুই পায়ে দুইটা স্যালাইন চলছে। হার্টবিট একটা পর্যায়ে বন্ধ হয়ে গেলো। এনেস্থেশিওলজিস্ট সিপিআর দিয়ে হার্টবিট চালু করেছে। কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস দিতে হচ্ছে রোগীকে। সালমা আপুকে জিজ্ঞেস করলাম, “আপু, কী ইঞ্জেকশন ছিলো ওইটা? যেটা দেয়ার পর রোগী খারাপ হয়ে গেলো?”

‘বুঝিস নাই এখনো?’

আমি বোকার মতো মাথা নাড়লাম।

‘অক্সিটোসিন দিয়েছে ব্যথা ওঠার জন্য। জরায়ু সেই ইঞ্জেকশন দেয়ার পরে তার মতো করে কন্ট্রাকশন করা শুরু করেছে। কিন্তু রোগীর তো আগের বাচ্চাটা সিজার। কিছুক্ষণের মধ্যেই জরায়ু ফেটে গেছে।’

আমি আঁতকে উঠে বললাম, “তার মানে বাচ্চাটা এখন জরায়ু ফেটে পেটের মধ্যে চলে আসছে?”

“হ্যাঁ!”

“আপু, বাচ্চাটা তো বাঁচবে না তাহলে!”

“আর বাচ্চা! সে তো সেই রাতের বেলাই মারা গেছে। মাকে বাঁচানো যায় কি না দেখ! তাকেও তো মেরেই আনসে! এরচেয়ে মাটিতে ফেলে জবাই করলেই পারতো! এরা নাকি পরিবার!”

রোগীর লোকজন আহাজারি করছে। আমার প্রচন্ড রাগ হচ্ছে। এই আহাজারির কোনো মূল্য নেই এখন। অথচ এই মেয়েটাকে বাঁচানো যেতো। এই মেয়েটার বাচ্চাটাকে বাঁচানো যেতো। এমন না যে মানুষগুলি অশিক্ষিত। সুন্দর, ভদ্র ভাষায় কথা বলছে। এই লোকগুলি বুঝলো না, মেয়েটাকে হাসপাতালে আনা দরকার? দুইটা প্রাণের এইরকম অপচয় করলো আপনজন হয়ে! কীভাবে পারলো নিজের স্ত্রী, নিজের সন্তানের প্রতি এতোটা অবহেলা করতে!

‘পেট কেটে মাংসপেশী সরানোর পরেই গর্ভের বাচ্চাটাকে পাওয়া গেলো’

রোগীকে ওটিতে তোলা হলো রক্ত যোগাড় হয়ে যাওয়ার সাথে সাথেই। বাঁচানোর চেষ্টা তো করতেই হবে! পেট কেটে মাংসপেশী সরানোর পরেই গর্ভের বাচ্চাটাকে পাওয়া গেলো। রক্তে মাখামাখি হয়ে আছে। ট্রে-র ওপর পড়ে রইলো পরিবারের অবহেলার বলি- একটা ছোট্ট প্রাণ। আমি এই অপারেশনে অ্যাসিস্টে দাঁড়াইনি। অদ্রিজাকে নিয়ে সালমা আপু আর মরিয়ম আপু করছেন সার্জারি। আমি কাছেই আছি, এটা ওটা এগিয়ে দেয়ার জন্য। বাচ্চাটার মৃতদেহের কাছে গিয়ে দাঁড়ালাম। তার পরিবারের হয়ে আমি বাচ্চাটাকে মনে মনে একবার সরি বললাম। পাশে পড়ে থাকা তোয়ালেটা দিয়ে তার মুখ থেকে রক্ত মুছে দিলাম। ছোট বাচ্চাটা দেখতে তার মায়ের মতোই সুন্দর হয়েছে।

 

সূর্য উঠছে। জানালার কাঁচ ভেদ করে ভোরের প্রথম রোদ বাচ্চাটার মুখের ওপর পড়লো। সেই আলোতে তাকে দেবশিশুর মতো দেখাচ্ছে। আমার চোখ ঝাপসা হয়ে আসছে। আমি তাকে আর স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি না। আমি প্রাণপণে কান্না চাপার চেষ্টা করছি।

 

পরের দুই দিন আইসিইউতে বাচ্চাটার মা মৃত্যুর সাথে লড়াই করলো। যমে-মানুষে টানাটানি কথাটা সারাজীবন শুনেছি, দেখিনি কখনো। এই প্রথমবার সামনে থেকে দেখলাম। দুই দিন পর যমই জিতে গেলো। মেয়েটা মারা গেলো শেষ পর্যন্ত। ইউনিটের সবার মন খারাপ। সবাই জানতো কী হতে যাচ্ছে, তবু সবাই সবার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছিলো। শুধুমাত্র ঠিক সময়ে হাসপাতালে না আনার কারণে আর বাড়িতে রেখে ভুল চিকিৎসার কারণে ওদের আর বাঁচানো গেলো না।

 

আইসিইউর করিডোরে অনেকক্ষণ একা একা দাঁড়িয়ে রইলাম আমি। ডেথ ডিক্লেয়ার করা লাগবে, ডেথ সার্টিফিকেট লিখতে হবে, এরপর তারা লাশ নিয়ে বাড়ি ফিরবে। ভারী পা টেনে হাঁটতে হাঁটতে ওয়ার্ডে ফিরলাম। ডেথ সার্টিফিকেটে সাইন করার আগে আরেকবার বাচ্চাটার কথা মনে পড়লো। মা-ও বাচ্চার কাছেই চলে গেলো! নিশ্চয়ই সৃষ্টিকর্তা তাই চেয়েছিলেন! অতো ছোট বাচ্চা মা-কে ছেড়ে থাকতো কী করে!

 

লেখক: চিকিৎসক

ট্যাগ: গর্ভের বাচ্চাগাইনিডেথ ডিক্লোরেশনডেথ সার্টিফিকেটতাসনিয়া আহমেদদুইশো তেরর গল্পপ্রথম সন্তান
শেয়ারটুইটপাঠানপাঠানস্ক্যান
আগের লেখা

জয়িতা পুরস্কার পেলেন মহেশখালীর শামীমা

পরের লেখা

গণধর্ষণের পর খুন হয়েছিল ৯ বছরের ফাতেমা মীম, আটজনের ফাঁসি

এই ধরনেরলেখা

নতুন কমিটির সভাপতি এসএম রানা ও সম্পাদক ওমর ফারুক
Uncategorized

নতুন কমিটির সভাপতি এসএম রানা ও সম্পাদক ওমর ফারুক

২৮ এপ্রিল ২০২৪
হাফেজ স্ত্রীকে গলাটিপে মারলো স্বামী
নারী প্রতিদিন

হাফেজ স্ত্রীকে গলাটিপে মারলো স্বামী

৯ মার্চ ২০২৪
নারীর ওপর সব দায়-দায়িত্ব চাপানোর এত আয়োজন কেন?
মতামত

নারীর ওপর সব দায়-দায়িত্ব চাপানোর এত আয়োজন কেন?

৮ মার্চ ২০২৪
Fatal Poisoning Claims Life of Mirsharai Woman
হাইলাইটস

Fatal Poisoning Claims Life of Mirsharai Woman

৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
‘পারিখ’নিয়ে কথা শিশিরের সাথে
ভিডিও

‘পারিখ’নিয়ে কথা শিশিরের সাথে

৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ট্রান্সজেন্ডার নারী অ্যাকটিভিস্টের সংগ্রামের কথা
ভিডিও

ট্রান্সজেন্ডার নারী অ্যাকটিভিস্টের সংগ্রামের কথা

৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
পরের লেখা
গণধর্ষণের পর খুন হয়েছিল ৯ বছরের ফাতেমা মীম, আটজনের ফাঁসি

গণধর্ষণের পর খুন হয়েছিল ৯ বছরের ফাতেমা মীম, আটজনের ফাঁসি

  • জনপ্রিয়
  • মন্তব্য
  • সাম্প্রতিক
রাজনীতির অগ্নিকন্যা মতিয়া চৌধুরী আর নেই

রাজনীতির অগ্নিকন্যা মতিয়া চৌধুরী আর নেই

১৬ অক্টোবর ২০২৪
নারীরা কোন বোধ থেকে চাকরিতে নিজেদের কোটা বাতিল চায়?

নারীরা কোন বোধ থেকে চাকরিতে নিজেদের কোটা বাতিল চায়?

১৭ জুলাই ২০২৪
নতুন কমিটির সভাপতি এসএম রানা ও সম্পাদক ওমর ফারুক

নতুন কমিটির সভাপতি এসএম রানা ও সম্পাদক ওমর ফারুক

২৮ এপ্রিল ২০২৪
হাফেজ স্ত্রীকে গলাটিপে মারলো স্বামী

হাফেজ স্ত্রীকে গলাটিপে মারলো স্বামী

৯ মার্চ ২০২৪
নারীর ওপর সব দায়-দায়িত্ব চাপানোর এত আয়োজন কেন?

নারীর ওপর সব দায়-দায়িত্ব চাপানোর এত আয়োজন কেন?

৮ মার্চ ২০২৪
Fatal Poisoning Claims Life of Mirsharai Woman

Fatal Poisoning Claims Life of Mirsharai Woman

৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
‘পারিখ’নিয়ে কথা শিশিরের সাথে

‘পারিখ’নিয়ে কথা শিশিরের সাথে

৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ট্রান্সজেন্ডার নারী অ্যাকটিভিস্টের সংগ্রামের কথা

ট্রান্সজেন্ডার নারী অ্যাকটিভিস্টের সংগ্রামের কথা

৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ট্রান্সজেন্ডার অধিকার সুরক্ষা আইন খসড়া থেকে পাশ হওয়া আইনে পরিণত হওয়া কেন আবশ্যক?

ট্রান্সজেন্ডার অধিকার সুরক্ষা আইন খসড়া থেকে পাশ হওয়া আইনে পরিণত হওয়া কেন আবশ্যক?

২৮ নভেম্বর ২০২৩
a 32-year-old female Ansar member, was found dead on a cot at her house

Ansar Member Asha Found Lifeless on Her Cot

২৪ অক্টোবর ২০২৩
Two Past Deaths, New Dispute in Tania’s Case
English Section

Dowry homicide/ A Sirajganj Family Accused of Murder

১৮ অক্টোবর ২০২৩
Teen Girl Found Hanged in Patuakhali Home
English Section

Teen Girl Found Hanged in Patuakhali Home

১৮ অক্টোবর ২০২৩
10-Year-Old Crushed by Van
English Section

Covered van kills 10-year-old girl

১৮ অক্টোবর ২০২৩
Two Past Deaths, New Dispute in Tania’s Case
English Section

Two Past Deaths, New Dispute in Tania’s Case

১৭ অক্টোবর ২০২৩
Disturbing Repeat in Feni, 16 Students Report Teacher Harassment
English Section

Disturbing Repeat in Feni, 16 Students Report Teacher Harassment

১৬ অক্টোবর ২০২৩
Daring daylight robbery, 6 Female in Custody
অপরাধ

Daring daylight robbery, 6 Female in Custody

১৬ অক্টোবর ২০২৩
Mob of Women Takes Justice into Their Hands, Accused in Child Murder Dies
English Section

Mob of Women Takes Justice into Their Hands, Accused in Child Murder Dies

১৫ অক্টোবর ২০২৩
Son Passes Away, Mother’s Life Teeters on the Brink
English Section

Son Passes Away, Mother’s Life Teeters on the Brink

১ অক্টোবর ২০২৩
Editor
Syeda Sazia Afrin

Work for us

Have a video/podcast?

Dhaka Office

Green Road, 3rd Floor, Dhaka

Chittagong Office

Jamalkhan Road, Chittagong 4000

Women Voice BD is a powerful website for Bangladeshi Women. It based and covers women. We publish mainly news, feature, articles, lifestyle, literature which relates with women. We specially raised our voice against the violence against women.
  • নারী প্রতিদিন
  • লাইফস্টাইল
  • সম্পর্ক
  • স্বাস্থ্যকথা
  • বিনোদনের জগৎ
  • সাহিত্য
  • English
© 2020 Women Voice Bangladesh. All Rights Reserved.

Website powered by DigitB

কোনো ফলাফল নেই
সব ফলাফল দেখুন
  • নারী প্রতিদিন
    • নারীবাদ
    • রাজনীতি
    • নারী বিশ্ব
    • পুরুষপক্ষ
    • ক্যাম্পাস-পড়াশোনা
    • সারভাইভর স্টোরি
    • বিজনেস
    • আইন আদালত
    • ক্যারিয়ার-চাকরি
    • আইনি পরামর্শ
    • অপরাধ
    • খেলা
    • ধর্ম কথা
  • লাইফস্টাইল
    • বেড়ানো
    • ইন্টেরিয়র
    • ফ্যাশন
    • কেনাকাটা-বাজার
    • রান্না
    • সাজগোজ
  • সম্পর্ক
    • স্বীকারোক্তি
    • কানে কানে
    • পজেটিভ প্যারেন্টিং
  • স্বাস্থ্যকথা
    • ফিটনেস
    • মাতৃত্ব
    • মানসিক স্বাস্থ্য
    • শরীর স্বাস্থ্য
    • শিশুর যত্ন
  • বিনোদনের জগৎ
    • টেলিভিশন
    • ঢালিউড
    • বলিউড
    • বিবিধ
    • মঞ্চ
    • হলিউড
  • সাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
    • প্রবন্ধ
    • বিবিধ
  • English

© 2020 Women Voice Bangladesh All Rights Reserved. Website powered by DigitB

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms bellow to register

*By registering into our website, you agree to the Terms & Conditions and Privacy Policy.
All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In

Add New Playlist